বেলকুচি উপজেলার ধীন সদর ইউনিয়ন ছোটবেড়াখারুয়া গ্রামে মো: কামাল মির্জার ছেলে, মো: নাসির উদ্দিন মির্জার দ্বিতীয় স্ত্রীরীর সাথে এক বছরের প্রেম চলছিল তাঁর আপন নানার ।নাসির উদ্দিন মির্জা মুঠোফোনের মাধ্যমে বলেন। বলেন আমি গত দুই থেকে আড়াই মাস আগে শাহজাদপুরে দ্বিতীয় বিয়ে করি ।বিয়ের পর থেকে আমার স্ত্রী আমার সাথে তেমন ভালো করে কথা বলতো না আমার স্ত্রীর অল্প বয়স হওয়ায়। ভাবতাম এটা আস্তে আস্তে সময় হলে ঠিক হয়ে যাবে। আমিও হঠাৎ দোসরা সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং রোজ বৃহস্পতিবার রাতে আমার স্ত্রীকে বলি তুমি আমার সাথে এমন ব্যবহার করছ কেন তোমার কারো সাথে সম্পর্ক আছে নাকি। তোমার যদি কারো সাথে সম্পর্ক থাকে তাহলে বল আমি তোমাকে ছেড়ে দিব। কিছুক্ষণ দেরি করার পর আমার স্ত্রী তার নানার নাম বলে। আমি কৌশলে পরের দিন আমার নানা শ্বশুরকে আমাদের বাড়িতে ফোন করে আসতে বলি। তিনি শাহজাদপুর থেকে বেলকুচিতে আসে। নানা শশুরকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি সম্মতি জানান যে আমার সাথে ওর এক বছরের সম্পর্ক আছে। পরে আমার বাবা এবং আমি রাগান্বিত হয়ে আমার নানা শশুরকে মারধর করি। নাসির আরো বলেন ঘটনা যখন এলাকাবাসী জানতে পারে। তখন আমার শশুর কে ফোন দেই দিয়া আমাদের বাড়িতে নিয়ে আসি। এবং রাতে আমার শ্বশুরের কাছে আমার নানা শ্বশুরকে তার কাছে পাঠিয়ে দেই। আমার স্ত্রী এখন আমার বাড়িতেই আছে। এ বিষয়ে নাসিরের আব্বার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করতে চাইলেও সে( কামাল মির্জা) ফোন রিসিভ করেনা।এই বিষয়ে ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল মতিন ফকির এর সাথে যোগাযোগ করা হলে।মতিন ফকির বলেন ঘটনা সত্য। কিন্তু নাসিরের নানা শ্বশুর কে কবে বাড়িতে ধইরা নিয়ে আসছে। আমি সঠিক জানিনা, ওখানে যাইয়া দেখি নাসিরের নানা শ্বশুরকে কিছু মারধর করা হয়েছে। নাসিরের শ্বশুরবাড়ি কোন অভিভাবক না থাকায়, আমরা কামাল মির্জাকে বলে আসি। অভিভাবক আসলে যেন আমাদেরকে ডাকা হয়।রাতে লোকমুখে শুনতে পাইলাম নাসিরের নাকি শ্বশুর আসছিল কিন্তু আমাদেরকে না জানিয়েই স্ট্যাম্পের উপরে সই দিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা হয়েছে কিনা আমি জানিনা।