পরিবার সুত্রে জানা যায়, নিহত মুহাম্মদ হোসেন বাচা’র স্ত্রী বলেন ১৭ি ডিসেম্বর সন্ধ্যা পর আমার স্বামী ও দেবর বাজারে চায়ের দোকানে চা খেতে বসলে কিছুক্ষণ পর অতর্কিত ভাবে ২০/২৫ জনলোক এসে দুই ভাইকে শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রচণ্ড আঘাত করে। দুর্বৃত্তরা চলে যাওয়ার পর আমার স্বামীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করে। অপর ভাই মোমেন এলাহী কালুকে চ.মে.ক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।স্থানীয় সুত্রে জানাযায় কালা বাদশা পাড়া এলাকার জামে মসজিদ ও মাদ্রাসার কমিটির বিষয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মুলত এই হত্যাকান্ড ঘটে নিহতের ভাই মোমেন এলাহী কালুর সাথে কথা বলে জানা যায় তারা দুই ভাই সন্ধ্যার পর স্থানীয় বাজারে একটি দোকানে চা পান করতে বসলে, কিছুক্ষণ পর দেখা যায় কিছু বহিরাগত ও কিছু স্থানীয় ছিহ্নিত সন্ত্রাসী বাজারে প্রকাশ্যে গুলি করে আতংক সৃষ্টিকরে, তখন আমরা দুই ভাই অন্যদের মত চলে যেতে চাইলে তখনঐ দুর্বৃত্ত সন্ত্রাসীর দুরে এসে আমাকে দাড়ালো চুরিকিরিচ, লাঠি দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে একটু দুরে আমার ভাই মুহাম্মদ হোসেন বাচাকে বিভিন্ন ভাবে শরীরে আঘাত করে, পরবর্তি সে মারা যায়। আমার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ৪০/৪২ টা আঘাত করে এনায়েত গনি সুমন সহ দুই ব্যক্তি আমার বুকের উপর ওঠে মৃত্যু নিশ্চিত করে চলে যায়, কিন্তু মহান আল্লাহর রহমতে আমার ভাই মোহছেন ও এলাকার লোকজন আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করালে দীর্ঘ এক মাস চিকিৎসা করার পর আমি একটু ভাল হই নিহতের ভাই মোহছেন এর সাথে কথা বলে জানা যায় মুলত মসজিদ মাদ্রাসার বিষয়ে তারা আমার ভাইকে হত্যা করে, বর্তমানে আসামী পক্ষের লোকজন আমি এবং আমার পরিবারকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধমকি দিচ্ছে, আমি এবং আমার পরিবার বর্তমানে জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি,,তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে আমি এবং আমার পরিবার সহযোগীতা কামনা করছি।।